যা যা লাগবেঃ
১। ১ কেজি ফেঞ্চ ফ্রাই শেপ এর আলু
২। ১ চা চামচ লবণ
৩। ১ টেবিল চামচ ভিনেগার
৪। ২ চা চামচ বিট লবণ
৫। ভাজার জন্য
তেল১। ১ কেজি ফেঞ্চ ফ্রাই শেপ এর আলু
২। ১ চা চামচ লবণ
৩। ১ টেবিল চামচ ভিনেগার
৪। ২ চা চামচ বিট লবণ
রান্না প্রণালীঃ
আলু কেটে তাতে লবণ ও ভিনেগার মাখাতে হবে। পানি গরম করে তাতে আলু গুলা ছেড়ে দিতে হবে। ১০-১২ মিনিট সিদ্ধ করে ছাকনি পাত্রে নামিয়ে ছেকে পানি ফেলে দিতে হবে। আলু ঠান্ডা হতে দিয়ে যে পাত্রে ভাজব তাতে ডুবোতেল এ ভাজার পরিমাণ তেল দিয়ে গরম করতে হবে।
একটা জিনিস মাথায় রাখতে হয় তেল এর তাপমাত্রা ৩৭০-৩৮০ ফারেনহাইট হলে ভাজি করার কাজটা ভাল হয়।[রেসিপি ব্লগ থেকে পাওয়া এবং নিজের অভিজ্ঞতায় মিলিয়ে নেয়া।] যারা হোটেল-রেস্টুরেন্ট এ রান্না করে তারা থার্মোমিটার দিয়ে এই তাপ ধরে রাখতে পারে। আমরা যারা বাসা বাড়িতে রান্না করি তারা কিছু conventional method ফলো করতে পারি। যেমনঃ সয়াবিন তেল এর স্ফুটনাংক প্রায় ৪৮০ ফারেনহাইট। সুতরাং তেল গরম হয়ে যখন ধোয়া উড়তে থাকে বুঝতে হবে তেল এর তাপমাত্রা এখন ৪৮০ ফারেনহাইট! এ সময় চুলার জ্বাল কিছুটা কমিয়ে রাখলে আধা মিনিট পর কাঙ্খিত তাপমাত্রায় পৌছান যায়।
এরপর তেল এ সব আলু ছেড়ে দিতে হবে। কিছুক্ষণ নাড়াচাড়া করে ঠিক ১ মিনিট এর ভিতর নামিয়ে ফেলতে হবে। তেল ছাকনি দিয়ে ছেকে ফেলতে হবে। এরপর পুরাপুরি তেল ছাকার জন্য আলু গুলা টিস্যুর উপর বিছিয়ে রাখতে হবে। তাতে অতিরিক্ত তেল দূর হয়ে যাবে
এরপর আলু একটা পাত্রে নিয়ে ডীপ ফ্রিজ এ রাখতে হবে অন্ততঃ ৩-৪ ঘন্টার জন্য। [এইডাই হল আসল মজা! ]
তারপর আবার তেল চুলায় দিয়ে আগের নিয়মে গরম করে নিতে হবে। এরপর ডীপ ফ্রিজ থেকে আলু বের করে তা গরম তেল এ ছেড়ে দিতে হবে।
সাবধানতাঃগরম তেল এ পানি পড়লে গরম তেল এর ছিটা চারিদিকে ছিটতে থাকে, যা গায়ে লাগলে ফোস্কা পড়তে পারে। আলু ডীপ ফ্রিজিং করায় এর গায়ে পানি লেগে থাকে। এ কারণে আলু গরম তেল এ ছাড়ার সময় হাতে গ্লাভস পড়ে নিরাপদ দূরত্বে থেকে ছাড়া ভাল।
আলু তেল এ দেয়ার পর কিছুক্ষণ পর নাড়াচাড়া করতে হবে। এভাবে ৪-৫ মিনিট ভাজার পর নামিয়ে তেল ছেকে ফেলতে হবে।
এরপর ফ্রেঞ্চ ফ্রাই এর বীট লবণ ছিটিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন টমেটো সস দিয়ে।
No comments:
Post a Comment